বিড়াল পালনের উপকারিতা ও অপকারিতা

আমাদের দৈনন্দিন মানব জীবনে বিড়াল পালনের উপকারিতা ও অপকারিতা অনেক দেখতে পাওয়া যায়। যে বাড়িতে বিড়াল পালন করা হয় সেই বাড়িতে ইঁদুরের আবির্ভাব খুবই কম দেখা যায়। বিড়াল প্রচন্ড তীক্ষ্ণ ভাবে শিকার করে থাকে। ইসলাম বিড়ালকে সমর্থন করে বলেই নামাজ ঘরে বিড়াল থাকলেও নামাজ পড়া যাবে। 

https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgPRxAf5nXC5UFDGBZNdrUBJ__7C8G2iqBozV8-LcUllQHi-KhHnIk5Wh4WTiNBOjm-mEe2zOapPmSaimcp5oZ1v2HfEViKwjsb4tBFlLahiX8q8wBJ0rDEz9MmX4c5-6RMROEGjWVTf0xBL34-mFU6SSlVqbsq3v45MsVomBQGJujgVHNz-jKylQs69s8/s320/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B2%20%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0%20%E0%A6%89%E0%A6%AA%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE%20%E0%A6%93%20%E0%A6%85%E0%A6%AA%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE.jpg

পোস্ট সূচিপত্রঃবিড়াল খুবই শান্তশিষ্ট একটি প্রাণী কিন্তু প্রয়োজন হলে এই বিড়াল বাঘের মতো ভয়ংকর রুপ ধারণ করতে পারে। বড় থেকে ছোট শব্দ কম্পাঙ্ক খুব সহজেই এরা বুঝতে পারে। এই বিড়াল সচরাচর সন্ধ্যা ও ভোররাতে স্বীকার করে থাকে। ইসলাম ধর্মে বিড়াল লালন পালন করা কে যতটা সমর্থন করা হয়েছে অন্য কোন প্রাণীকে এতটা সমর্থন করা হয়নি।

বিড়ালের বৈশিষ্ট্য

বিড়ালের বৈশিষ্ট্য নিয়ে নিম্নে আলোচনা করা হলো। বিড়াল খুবই শান্ত সৃষ্ট একটি প্রাণী কিন্তু প্রয়োজনে এই বিড়াল অনেকটাই ভয়ংকর হয়ে যায়। বিশেষ করে বিড়াল যখন স্বীকার করে তখন বিড়ালের চিন্তাভাবনা প্রচন্ড তীক্ষ্ণ থাকে। 

বড় থেকে ছোট শব্দ কম্পাঙ্ক খুব সহজেই এরা বুঝতে পারে। এই বিড়াল সচরাচর সন্ধ্যা ও ভোররাতে স্বীকার করে থাকে এবং বিড়াল নিজেদের মধ্যে অপ্রকাশ্য ও ফেরোমন অনুভূতি দ্বারা খুব সহজেই যোগাযোগ করে থাকে।

বিড়াল পোষা কি জায়েজ

আপনি কি জানেন যে, বিড়াল পোষা কি জায়েজ? যদি আপনি না জেনে থাকেন তাহলে জেনে নিন, হ্যাঁ বিড়াল পোষা আমাদের ইসলামের দৃষ্টিতে জায়েজ। যে বাড়িতে বিড়াল লালন পালন হয় সেই বাড়িতে ইঁদুরের প্রভাব দেখা যায় না এবং মাছের কাঁটা, খাবারের ঝুটা এসব খেয়ে বিড়াল আমাদের পরিবেশকে রক্ষা করে থাকে। 

আমাদের ইসলাম ধর্মে বিড়াল লালন পালন করা কে যতটা সমর্থন করা হয়েছে অন্য কোন প্রাণীকে এতটা সমর্থন করা হয়নি। এজন্যই বলা যায় যে, বিড়াল পালনের উপকারিতা ও অপকারিতা অনেক। 

ঘরে বিড়াল থাকলে কি নামাজ হবে

আপনি কি জানেন যে, ঘরে বিড়াল থাকলে কি নামাজ হবে? আপনি জানলে অবাক হবেন যে, ঘরে বিড়াল থাকলে নামাজ হবে কেননা আমাদের ইসলাম ধর্মে বিড়াল লালন পালন করা কে যতটা সমর্থন করা হয়েছে অন্য কোন প্রাণীকে এতটা সমর্থন করা হয়নি। আমাদের দৈনন্দিন মানব জীবনে বিড়াল পালনের উপকারিতা ও অপকারিতা অনেক দেখতে পাওয়া যায়। 

কালো বিড়ালের উপকারিতা

বিড়াল শান্তশিষ্ট ও বন্ধু প্রকৃতির প্রাণী। আমাদের দেশে অনেক রঙের বিড়াল দেখা যায়। কালো বিড়ালের উপকারিতা নিচে আলোচনা করা হলো। আমাদের দেশে বেশ কয়েকটি জায়গার বেশ কয়েকটি সংস্কৃতিতে একেক রকম কথা শোনা যায়। অনেক সংস্কৃতিতে বর্ণিত আছে যে ঘরে অদ্ভুত কালো বিড়াল থাকে সেই ঘরে খুব তাড়াতাড়ি উন্নতি হয়। 

আবার অন্য সংস্কৃতিতে বর্ণিত আছেন যে মহিলার একটি কালো বিড়াল থাকবে তার অনেক পানীপার্থী হবে। এছাড়াও পশ্চিমা সংস্কৃতিতে বর্ণিত আছেন যে কালো বিড়াল মানে ডাইনি বা শয়তানের পরিচিত ব্যক্তি পরিণত হওয়া। 

ইসলামে বিড়াল পালনের উপকারিতা

আমাদের দৈনন্দিন মানব জীবনে বিড়াল পালনের উপকারিতা ও অপকারিতা অনেক দেখতে পাওয়া যায়। নিম্নে আলোচনা করা হলো ইসলামে বিড়াল পালনের উপকারিতা সম্পর্কে। আমাদের ইসলাম ধর্মে বিড়াল লালন পালন করা কে যতটা সমর্থন করা হয়েছে অন্য কোন প্রাণীকে এতটা সমর্থন করা হয়নি। এই বিড়াল সচরাচর সন্ধ্যা ও ভোররাতে স্বীকার করে থাকে। বিশেষ করে বিড়াল যখন স্বীকার করে তখন বিড়ালের চিন্তাভাবনা প্রচন্ড তীক্ষ্ণ থাকে। 

বড় থেকে ছোট শব্দ কম্পাঙ্ক খুব সহজেই এরা বুঝতে পারে।বিড়াল নিজেদের মধ্যে অপ্রকাশ্য ও ফেরোমন অনুভূতি দ্বারা খুব সহজেই যোগাযোগ করে থাকে। যে বাড়িতে বিড়াল লালন পালন হয় সেই বাড়িতে ইঁদুরের প্রভাব দেখা যায় না এবং মাছের কাঁটা,খাবারের ঝুটা এসব খেয়ে বিড়াল আমাদের পরিবেশকে রক্ষা করে থাকে। এজন্যই বলা হয়ে থাকে  ইসলামে বিড়াল পালনের উপকারিতা অনেক। 

বিড়ালের নখের আঁচড়ে কি হয়

বিড়াল খুবই একটি শান্তশিষ্ট প্রাণী কিন্তু প্রয়োজন হলে এই বিড়াল বাঘের মতো ভয়ংকর হয়ে যায়। আমাদের সকলেরই জানা প্রয়োজন যে, বিড়ালের নখের আঁচড়ে কি হয়? বিড়ালের নখের আঁচড়ে বা কামড়ে ক্ষতস্থানের গভীরতা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কেননা আঁচড়ে বা কামড়ে জায়গায় যদি রক্তপাত হয়, তাহলে রক্তের সঙ্গে জীবাণু থেকে যায়। 

আর সেই সময় দেরি না করে সঙ্গে সঙ্গে আপনাদের নিকটস্থ হসপিটাল বা ডক্টরের পরামর্শ অনুযায়ী টিকা অথবা যথাযথ চিকিৎসা নিতে হবে। আর যদি রক্তপাত না হয় তাহলে সাবান দিয়ে ধুয়ে নিলে জীবাণু থাকে না, এছাড়াও আপনার মনে সন্দেহ থাকলে ডক্টরে পরামর্শ নিতে পারেন। 

বিড়ালের ক্ষতিকর দিক

বিড়ালের ক্ষতিকর দিক গুলো নিম্নে আলোচনা করা হলো। বিকেলের বেশ কয়েকটি ক্ষতিকর দিক রয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হলো বিড়ালের পশম বা লালা থেকে অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া হতে পারে,বিড়ালের ন নখ দিয়ে আসবাবপত্র নষ্ট করতে পারে। বিড়ালের লিটার বাক্স ঠিকমতো পরিষ্কার না করলে প্রচন্ড দুর্গন্ধ বা ব্যাকটেরিয়া ছড়াতে পারে। 

জলাতঙ্কের মতো গুরুতর রোগ মানুষের কাছে প্রেরণ করতে পারে। বিড়াল বাইরের ময়লা যুক্ত বা নোংরা খাবার বাড়িতে নিয়ে আসতে পারে, যা থেকে ব্যাকটেরিয়া ছড়াতে পারে। এজন্যই বিড়াল পালনের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করে বিড়ালের ক্ষতিকর দিকগুলো জানা যাবে।

বিড়াল পালনের উপকারিতা ও অপকারিতা

বিড়াল পালনের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে নিম্নে আলোচনা করা হলো। বিড়াল খুবই শান্ত সৃষ্ট একটি প্রাণী কিন্তু প্রয়োজনে এই বিড়াল অনেকটাই ভয়ংকর হয়ে যায়। বিশেষ করে বিড়াল যখন স্বীকার করে তখন বিড়ালের চিন্তাভাবনা প্রচন্ড তীক্ষ্ণ থাকে। বড় থেকে ছোট শব্দ কম্পাঙ্ক খুব সহজেই এরা বুঝতে পারে। এই বিড়াল সচরাচর সন্ধ্যা ও ভোররাতে স্বীকার করে থাকে। 

যে বাড়িতে বিড়াল থাকে সেই বাড়িতে ইঁদুরের আবির্ভাব বেশি একটা দেখা যায় না। মাছের কাঁটা,খাবারের ঝুটা এসব খেয়ে বিড়াল আমাদের পরিবেশকে রক্ষা করে থাকে। আমাদের ইসলাম ধর্মে বিড়াল লালন পালন করা কে যতটা সমর্থন করা হয়েছে অন্য কোন প্রাণীকে এতটা সমর্থন করা হয়নি। 

অপরদিকে অপকারিতার দিক হলো বিড়ালের নখের আঁচড়ে বা কামড়ে ক্ষতস্থানের গভীরতা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কেননা আঁচড়ে বা কামড়ে জায়গায় যদি রক্তপাত হয়,তাহলে রক্তের সঙ্গে জীবাণু থেকে যায়।আর সেই সময় দেরি না করে সঙ্গে সঙ্গে আপনাদের নিকটস্থ হসপিটাল বা ডক্টরের পরামর্শ অনুযায়ী টিকা অথবা যথাযথ চিকিৎসা নিতে হবে। 

আর যদি রক্তপাত না হয় তাহলে সাবান দিয়ে ধুয়ে নিলে জীবাণু থাকে না, এছাড়াও আপনার মনে সন্দেহ থাকলে ডক্টরে পরামর্শ নিতে পারেন। বিড়ালের পশম বা লালা থেকে অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া হতে পারে,বিড়ালের ন নখ দিয়ে আসবাবপত্র নষ্ট করতে পারে। বিড়ালের লিটার বাক্স ঠিকমতো পরিষ্কার না করলে প্রচন্ড দুর্গন্ধ বা ব্যাকটেরিয়া ছড়াতে পারে। 

জলাতঙ্কের মতো গুরুতর রোগ মানুষের কাছে প্রেরণ করতে পারে। বিড়াল বাইরের ময়লা যুক্ত বা নোংরা খাবার বাড়িতে নিয়ে আসতে পারে, যা থেকে ব্যাকটেরিয়া ছড়াতে পারে। এজন্য বিড়াল পালনের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আমাদের সকলেরই জানা বিশেষ প্রয়োজন বলে আমি মনে করি। 

আমাদের শেষ কথা

বিড়াল খুবই শান্তশিষ্ট একটি প্রাণী। বিড়ালের বেশ কয়েকটি গুনাগুন রয়েছে। আমাদের ইসলাম ধর্মে বিড়াল লালন পালন করা কে যতটা সমর্থন করা হয়েছে অন্য কোন প্রাণীকে এতটা সমর্থন করা হয়নি। বিড়াল যে বাড়িতে থাকে সেই বাড়িতে ইঁদুরের আবির্ভাব হতে দেয় না। 

পরিবেশ রক্ষা করতেও বিড়াল আমাদের অনেকটা উপকার করে থাকে। এজন্যই বিড়াল পালনের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আমাদের সকলেরই খুবই ওতপ্রোতভাবে জানা দরকার।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

fasttechit নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url