দ্রুত বড়লোক হওয়ার দোয়া

আমাদের দৈনন্দিন মানব জীবনে কম-বেশী সবাই দ্রুত বড়লোক হতে চায়।দ্রুত বড়লোক হওয়ার দোয়া ব্যবহার করলে খুব সহজেই সফলতা অর্জন করা যায়। দ্রুত বড়লোক হওয়ার দোয়া পাঠ করে অনেক মানুষ খুব সহজেই সফলতা অর্জন করতে পেরেছেন। দ্রুত বড়লোক হওয়ার দোয়া হিসেবে বেশ কয়েকটি মাধ্যম দেখতে পাওয়া যায়। এই দোয়াগুলো নিয়মিত পাঠ করে অনেক মানুষ স্বাবলম্বী হয়েছেন। যদি আপনি দ্রুত বড়লোক হতে চান তাহলে দ্রুত বড়লোক হওয়ার দোয়া পাঠ করতে হবে। দ্রুত বড়লোক হতে হলে দ্রুত বড়লোক হওয়ার দোয়া গুলো খুব ভালোভাবে জানতে হবে কেননা দোয়াগুলো নিয়মিত পাঠ করলে আপনি খুব সহজেই স্বাবলম্বী হতে পারবেন।

নিজেকে স্বাবলম্বী করতে হলে দ্রুত বড়লোক হওয়ার দোয়া জানা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। সচরাচর মুসলমান জাতিরা নিজেদের সচ্ছলভাবে চলার জন্য দ্রুত বড়লোক হওয়ার দোয়া অনুশীলন করে থাকে।

ধনী হওয়ার যিকির

সকল সৃষ্টির জীবিকার দায়িত্ব মহান আল্লাহ তায়ালা নিজেই নিয়েছেন। কিন্তু আমরা সকলেই খুব সহজেই হতাশ হয়ে যায়। আল্লাহ তাআলা আমাদের যা দিয়েছেন, যতটুকু দিয়েছেন তাই নিয়েই আমাদের সন্তুষ্ট থাকা দরকার। আপনি কি জানেন, ধনী হওয়ার জিকির কি? ইস্তেগফারের মাধ্যমে যেমন আখিরাতের মুক্তি পাওয়া যায়, তেমনি দুনিয়াতেও এর সুফল পাওয়া যায়। যে ব্যক্তি বেশি বেশি ইস্তেগফার করবে আল্লাহ তার সব সংকট থেকে উত্তরণের পথ বের করে দেবেন এবং সকল দুশ্চিন্তা খুব সহজেই মিটিয়ে দিবেন এবং অকল্পনীয় উৎস থেকে তার রিজিকের ব্যবস্থা করে দেবেন খুব সহজেই।

আরও পড়ুনঃ ঈদে মিলাদুন্নবী সম্পর্কে আলোচনা

যদি কোন ব্যক্তি সকল নিয়ম মেনে মন থেকে আল্লাহকে ডাকেন এবং তার মনের দুঃখে কষ্টের কথা বলেন তাহলে আল্লাহতালা খুব সহজেই তার সকল দুঃখ কষ্ট দূর করে দেন। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে মোনাজাতে বসে যদি কেউ আল্লাহর নামে জিকির করেন তাহলে খুব সহজেই আল্লাহ তাআলা তার ডাকে সাড়া দেন এবং থাকে খুব সহজেই স্বাবলম্বী করে দেন। নিজেকে স্বাবলম্বী করতে হলে দ্রুত বড়লোক হওয়ার দোয়া জানা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। সচরাচর মুসলমান জাতিরা নিজেদের সচ্ছলভাবে চলার জন্য দ্রুত বড়লোক হওয়ার দোয়া অনুশীলন করে থাকে।

৪০ দিনে ধনী হওয়ার আমল

আমাদের দৈনন্দিন মানব জীবনে কম-বেশী সবাই দ্রুত বড়লোক হতে চায়।দ্রুত বড়লোক হওয়ার দোয়া ব্যবহার করলে খুব সহজেই সফলতা অর্জন করা যায়। দ্রুত বড়লোক হওয়ার দোয়া পাঠ করে অনেক মানুষ খুব সহজেই সফলতা অর্জন করতে পেরেছেন।আপনি কি জানেন, ৪০ দিনের ধনী হওয়ার আমল কি? একদিনের জন্যও বন্ধ না করে টানা ৪০ দিন পর্যন্ত এশার নামাজের পর ওযুর সাথে কাবামুখী হয়ে একা একা চোখ বন্ধ করে চার শতবার (৪০০) নিম্নের দোয়া পড়তে হবে। 

আরও পড়ুনঃ সফর মাসের বিশেষত্ব কি | সফর মাসের ফজিলত

নির্দিষ্ট সময়ে কোন ব্যতিক্রম হলে সেটা দিনের বেলায় পরিপূর্ণ করতে হবে। উদ্দেশ্য পূর্ণ হলেও এটি সর্বদা চালু রাখতে হবে কেননা এটি সর্বদা চালু রাখলে আল্লাহতালা সন্তুষ্ট থাকেন। আর আল্লাহতালা সন্তুষ্ট থাকলে জীবিকা অর্জনে অনুসন্ধানে কখনো মাথা ঘামাতে হবে না। ৪০ দিনে ধনী হওয়ার আমলটি হলো: আস্তাগফিরুল্লাহাল্লাযি লা ইলাহা ইল্লা হুয়াল হাইয়্যুল কাইয়্যুম, বাদিউস সামাওয়াতি ওয়াল আরদী মিন জামিয়ি হুরমি ওয়া জুলমি ওয়া এসরফি আলা নাফসি ওয়াআতুবু ইলাইহি।

অল্প বয়সে ধনী হওয়ার আমল

পৃথিবীর প্রত্যেকটি মানুষই চায় তার রিযিক বেড়ে যাক এবং প্রত্যেকটি মানুষই চায় যেন তারা খুব সহজেই ধনী হয়ে যেতে পারে। কিছু কিছু মানুষ আছেন যারা অর্থনৈতিক দুশ্চিন্তায় এমন অস্থির হয়ে আছে যে তারা ভুলেই গেছে মানব ও জিন জাতিসহ সব সৃষ্টির জীবিকার দায়িত্ব মহান আল্লাহতালা নিজেই নিয়েছেন। যদি আপনি দ্রুত বড়লোক হতে চান তাহলে দ্রুত বড়লোক হওয়ার দোয়া পাঠ করতে হবে। দ্রুত বড়লোক হতে হলে দ্রুত বড়লোক হওয়ার দোয়া গুলো খুব ভালোভাবে জানতে হবে কেননা দোয়াগুলো নিয়মিত পাঠ করলে আপনি খুব সহজেই স্বাবলম্বী হতে পারবেন।আপনি কি জানেন, অল্প বয়সে ধনী হওয়ার আমল কি? 

অল্প বয়সে ধনী হওয়ার আমল হলো: সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি সুবাহানাল্লহীল আজিমী ওয়া বিহামদিহি আস্তাগফিরুল্লাহ। অর্থ :আল্লাহ তায়ালার পবিত্রতা বর্ণনা করছি এবং তার প্রশংসা গীতির সাথে তাকে স্মরণ করছি, মহান আল্লাহ তায়ালা পবিত্রতা বর্ণনা করছি এবং তার প্রশংসা বর্ণনার সাথে আল্লাহতালা নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করছি। এই দোয়াটি প্রতিনিয়ত ফজরের নামাজের আগে কিংবা পরে একশতবার করে পড়তে হবে। বিভিন্ন চিন্তা ভাবনায় অথবা রাস্তার এদিকে ওদিকে হাঁটাহাঁটি করে পড়লে চলবে না। এই দোয়াটি যেকোনো একটি নির্দিষ্ট জায়গায় পবিত্রতার সহিত পাঠ করতে হবে।

রাতারাতি কোটিপতি হওয়ার দোয়া

অধিকাংশ সকলেরই অভাব অনটন থেকেই থাকে। সবাই চায় সবার অভাব অনটন কাটিয়ে স্বাবলম্বী হতে কিংবা সচ্ছলভাবে জীবনযাপন পার করতে। মানব জীবনে সচ্ছলতা নিয়ে আসতে হলে আল্লাহ তালাকে মন থেকে ডাকতে হবে। রাতারাতি কোটিপতি হওয়ার দোয়া বেশ কয়েকটি উপায় দেখা যায়। আপনি কি জানেন, রাতারাতি কোটিপতি হওয়ার দোয়া কি?যদি কোন ব্যক্তি  যোহরের নামাজ পড়ার পরে ৩০০ বার (ইয়া অহহাবু) এই দোয়াটি পাঠ করে আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের কাছে দোয়া করবেন। তাহলে আল্লাহতালা তাকে খুব তাড়াতাড়ি অভাব অনটন কাটিয়ে দেন এবং তিনি রাতারাত বড়লোক হয়ে যায়। এই দোয়াটি একটানা ১৫ দিন চালিয়ে গেলে খুব তাড়াতাড়ি সফলতা পাওয়া যায়। 

আরও পড়ুনঃ ভাত খাওয়ার সুন্নত - ভাত খাওয়ার দোয়া কি?

তবে একটি কথা মনে রাখতে হবে, এই দোয়াটি পাঠ করার সময় অন্যান্য সকল চিন্তাভাবনা বাদ দিয়ে শুধুমাত্র মহান আল্লাহ তালাকে মন থেকে ভাবতে হবে এবং ক্ষমা চাইতে হবে। তবেই আপনি খুব তাড়াতাড়ি কিংবা রাতারাতি বড়লোক হতে পারবেন। আমাদের দৈনন্দিন মানব জীবনে কম-বেশী সবাই দ্রুত বড়লোক হতে চায়।দ্রুত বড়লোক হওয়ার দোয়া ব্যবহার করলে খুব সহজেই সফলতা অর্জন করা যায়। দ্রুত বড়লোক হওয়ার দোয়া পাঠ করে অনেক মানুষ খুব সহজেই সফলতা অর্জন করতে পেরেছেন।

রিযিক বৃদ্ধি ও ধনী হওয়ার আমল

রিযিক বৃদ্ধি ও ধনী হতে সবাই চায়। রিযিক বৃদ্ধি ও ধনী হতে হলে আল্লাহর আনুগত্য হতে হবে এবং সকল প্রকার খারাপ কাজ হতে বিরত থাকতে হবে। রিযিক বৃদ্ধি  ও ধনী হওয়ার আমল বেশ কয়েকটি উপায় দেখা যায়। রিযিক বৃদ্ধি ও ধনী হওয়ার আমল আমাদের কমবেশি সকলের জেনে থাকা দরকার। রিযিক ও ধনী হওয়ার এবং বরকত লাভের কুরআনী আমল হলো আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করা। পবিত্র কুরআনে উল্লেখ আছেন যে যারা নিয়মিত বেশি বেশি ইস্তেগফার পড়বে তাদের জন্য রিযিকের দরজা উন্মুক্ত হয়ে যাবে। আস্তাগফিরুল্লাহ বেশি বেশি পাঠ করতে হবে। 

রাব্বিগফির,ওয়ারহাম ওয়া আংতা খাইরুর রাহিমিন, এই দোয়াটি নিয়মিত পবিত্রতার সহিত পাঠ করলে রিযিক বৃদ্ধি ও ধনী হওয়া যায়। আরেকটি দোয়া হলো: আস্তাগফিরুল্লাহাল আজিম আল্লাজি লা ইলাহা ইল্লা হুয়াল হাইয়্যুল ক্বাইয়্যুম ওয়া আতুবু ইলাইহি। অর্থ : আমি আল্লাহর নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করছি। যিনি ছাড়া ইবাদতের উপযুক্ত কোন উপাস্য নেই। যিনি চিরঞ্জীব ও চিরস্থায়ী। আমি তার কাছে তওবা করছি। এগুলো প্রতিনিয়ত পাঠ করলে আল্লাহতালা ক্ষমা করে দেন এবং রিজিক বৃদ্ধি ও ধনী করে দেন বা বানিয়ে দেন। নিজেকে স্বাবলম্বী করতে হলে দ্রুত বড়লোক হওয়ার দোয়া জানা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। সচরাচর মুসলমান জাতিরা নিজেদের সচ্ছলভাবে চলার জন্য দ্রুত বড়লোক হওয়ার দোয়া অনুশীলন করে থাকে।

দ্রুত বড়লোক  হওয়ার দোয়া

অধিকাংশ সকলেরই অভাব অনটন থেকেই থাকে। সবাই চায় সবার অভাব অনটন কাটিয়ে স্বাবলম্বী হতে কিংবা সচ্ছলভাবে জীবনযাপন পার করতে। মানব জীবনে সচ্ছলতা নিয়ে আসতে হলে আল্লাহ তালাকে মন থেকে ডাকতে হবে। পৃথিবীর প্রত্যেকটি মানুষই চায় তার রিযিক বেড়ে যাক এবং প্রত্যেকটি মানুষই চায় যেন তারা খুব সহজেই ধনী হয়ে যেতে পারে। কিছু কিছু মানুষ আছেন যারা অর্থনৈতিক দুশ্চিন্তায় এমন অস্থির হয়ে আছে যে তারা ভুলেই গেছে মানব ও জিন জাতিসহ সব সৃষ্টির জীবিকার দায়িত্ব মহান আল্লাহতালা নিজেই নিয়েছেন। 

আরও পড়ুনঃ মুহাররম মাসের গুরুত্ব ও ফজিলত

যদি আপনি দ্রুত বড়লোক হতে চান তাহলে দ্রুত বড়লোক হওয়ার দোয়া পাঠ করতে হবে। দ্রুত বড়লোক হতে হলে দ্রুত বড়লোক হওয়ার দোয়া গুলো খুব ভালোভাবে জানতে হবে কেননা দোয়াগুলো নিয়মিত পাঠ করলে আপনি খুব সহজেই স্বাবলম্বী হতে পারবেন। জুম্মার দিন জুম্মার নামাজ পরে ওই বিছানায় বসে কিবলামুখী হয়ে নিম্নের দোয়াটি ৭৯ বার তাহলে আপনি দ্রুত বড়লোক হয়ে যাবেন। দোয়াটি হলো: আল্লাহুম্মাকফিনি বিহালালিকা আন হারামিকা ওয়াগনিনী বিফাদ্বলিকা আম্মান সিওয়াকা। অথবা প্রত্যেকদিন ফজর বা এশার নামাজ পড়ে ২৯ বার নিচের দোয়াটি পাঠ করবেন। দোয়াটি হলো: ইয়া বাসিত্বাল্লাযি বাদিউস সামাওয়াতি ওয়াল আরদি ইয়াবসুতুর লিযকা লিমাইয়াশাউ বিগাইরি হিসাব।

আমাদের শেষ কথাঃ দ্রুত বড়লোক হওয়ার দোয়া

পৃথিবীর প্রত্যেকটি মানুষইই চায় যেন তারা খুব সচ্ছলতার সহিত জীবন-যাপন করতে পারে। এই সচ্ছলতার সহিত জীবন-যাপন করতে হলে আল্লাহর নিকট সর্বদা ক্ষমা চাইতে হবে কেননা মহান রাব্বুল আলামিন পারেন প্রত্যেকটি মানুষের সচ্ছলতা নিয়ে আসতে। ইস্তেগফারের মাধ্যমে যেমন আখিরাতের মুক্তি পাওয়া যায়, তেমনি দুনিয়াতেও এর সুফল পাওয়া যায়। 

যে ব্যক্তি বেশি বেশি ইস্তেগফার করবে আল্লাহ তার সব সংকট থেকে উত্তরণের পথ বের করে দেবেন এবং সকল দুশ্চিন্তা খুব সহজেই মিটিয়ে দিবেন। নিজেকে স্বাবলম্বী করতে হলে দ্রুত বড়লোক হওয়ার দোয়া জানা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। সচরাচর মুসলমান জাতিরা নিজেদের সচ্ছলভাবে চলার জন্য দ্রুত বড়লোক হওয়ার দোয়া অনুশীলন করে থাকে।