শীতকালীন রোগব্যাধি কি ও প্রতিকার
শীতকাল মানেই ঠান্ডা। শীতকালে আমাদের সকলকেই খুব সতর্কতার সহিত থাকতে হয়। শীতকালীন রোগব্যাধি কি ও প্রতিকার এ সম্পর্কে আমাদের সকলেই জানা প্রয়োজন। কেননা এই শীতকালীন সময়ে রোগব্যাধি একটু বেশি হয়ে থাকে।যদি আপনি শীতকালীন রোগব্যাধি কি ও প্রতিকার এ সম্পর্কে না জানেন তাহলে আপনাকে অনেক ভোগান্তি ভোগ করতে হবে। শীতকালীন সময়ে সুস্থ থাকার জন্য শীতকালীন রোগব্যাধি কি ও প্রতিকার এ সম্পর্কে জানা বিশেষ প্রয়োজন বলে আমি মনে করি। আমাদের দৈনন্দিন মানব জীবনে সবাই সুস্থ থাকতে পছন্দ করি। শীতকালীন সময়ে রোগ ব্যাধি একটু বেশি হয়ে থাকে। তাই শীতকালীন রোগব্যাধি কি ও প্রতিকার এ সম্পর্কে কমবেশি আমাদের সকলেরই জ্ঞান থাকা দরকার। যদি শীতকালের রোগব্যাধি কি ও প্রতিকার এ সম্পর্কে আপনার জানা না থাকে তাহলে শীতকালীন সময়ে শীতকালীন রোগব্যাধি খুব সহজেই আপনাকে আক্রান্ত করতে পারবে।
পোস্ট সূচিপত্রঃএজন্য শীতকালীন সময়ে শীতকালীন রোগব্যাধি থেকে নিজেকে রক্ষা করার জন্য বা সুস্থ রাখার জন্য শীতকালীন রোগব্যাধি কি ও প্রতিকার জেনে থাকা দরকার।
শীতকালীন রোগব্যাধি কি
মানুষ সর্বদা চায় সুস্থ থাকতে। কিন্তু কিছু কিছু অসচেতনার জন্য ভালো অসুস্থ হয়ে পড়েন। শীতকালীন রোগব্যাধি গুলো খুবই গুরুতর হয়ে থাকে। শীতকালীন রোগব্যাধি গুলো মানুষকে খুব সহজেই হুমকির মুখে ঠেলে দেয়। তকালীন রোগব্যাধি কি ও প্রতিকার এ সম্পর্কে কমবেশি আমাদের সকলেরই জ্ঞান থাকা দরকার। যদি শীতকালের রোগব্যাধি কি ও প্রতিকার এ সম্পর্কে আপনার জানা না থাকে তাহলে শীতকালীন সময়ে শীতকালীন রোগব্যাধি খুব সহজেই আপনাকে আক্রান্ত করতে পারবে। এজন্য শীতকালীন সময়ে শীতকালীন রোগব্যাধি থেকে নিজেকে রক্ষা করার জন্য বা সুস্থ রাখার জন্য শীতকালীন রোগব্যাধি কি ও প্রতিকার জেনে থাকা দরকার।
আরও পড়ুনঃ দ্রুত গলা ব্যথা কমানোর উপায়
আপনি কি জানেন, শীতকালীন রোগব্যাধি কি? শীতকালীন সময়ে যেসব রোগব্যাধি বেশি হয়ে থাকে সেগুলো হলো ম্যালেরিয়া, ফাইলেরিয়া ও ডেঙ্গু। এছাড়াও পাতলা পায়খানা, চামরায় শুষ্ক হয়ে ওঠা এসব রোগ শীতকালীন সময়ে বেশি হয়ে থাকে। তবে শীতকালীন সময়ে ডায়াবেটিক ও ক্রনিক রোগে আক্রান্ত বেশি দেখা যায়। এজন্য শীতকালীন সময়ে সুস্থ থাকার জন্য শীতকালীন রোগব্যাধি কি ও প্রতিকার এ সম্পর্কে জানা বিশেষ প্রয়োজন বলে আমি মনে করি।
শীতকালে ঠান্ডা কেন হয়
শীতকাল মানেই ঠান্ডা। শীতকালে আমাদের সকলকেই খুব সতর্কতার সহিত থাকতে হয়। শীতকালীন রোগব্যাধি কি ও প্রতিকার এ সম্পর্কে আমাদের সকলেই জানা প্রয়োজন। কেননা এই শীতকালীন সময়ে রোগব্যাধি একটু বেশি হয়ে থাকে।যদি আপনি শীতকালীন রোগব্যাধি কি ও প্রতিকার এ সম্পর্কে না জানেন তাহলে আপনাকে অনেক ভোগান্তি ভোগ করতে হবে। শীতকালীন সময়ে সুস্থ থাকার জন্য শীতকালীন রোগব্যাধি কি ও প্রতিকার এ সম্পর্কে জানা বিশেষ প্রয়োজন বলে আমি মনে করি।
আপনি কি জানেন, শীতকালে ঠান্ডা কেন হয়? শীতকালে পৃথিবীর ওই অংশে সূর্যের আলো বাঁকা বা তীর্যক ভাবে পরে, আর সেই তীর্যকভাবে পড়া আলো চারদিকে ছড়িয়ে পরে বেশি। এই কারণেই কোন নির্দিষ্ট বিন্দুতে পড়া তাপ শক্তির পরিমাণ গরম কালের তুলনায় বেশ কমে যায়। এছাড়াও গরমকালের চাইতে শীতকালে দিন হয় ছোট আর রাত হয় অনেক বড়। তাই শীতকালে আমাদের শরীরে ঠান্ডা লাগে।
শীতের জ্বর কি
সবাই সর্বদা সুস্থ থাকতে চায় কিন্তু সচরাচর শীতের দিনে মানুষ নিজের শরীরের সুস্থতা ধরে রাখতে পারে না। শীতের দিনে মানুষের নানান রকমের রোগব্যাধি দেখা দেয়। এই নানান রকমের রোগব্যাধির মধ্যে অন্যতম জটিল রোগ হলো শীতের জ্বর। আপনি কি জানেন, শীতের জ্বর কি? এই শীতের দিনের জ্বর বলতে আমরা বেশ কয়েকটি রোগকে ধরে থাকি, এরমধ্যে অন্যতম হলো নিউমোনিয়া। নিউমোনিয়া মূলত ফুসফুসের সংক্রমণ একটি রোগ। এই রোগটি খুবই মারাত্মক একটি রোগ। এই রোগটি খুব সহজেই মানুষকে চরম হুমকির মুখে ঠেলে দেয়। বিশেষ করে নিউমোনিয়া রোগটি পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের মৃত্যুর অন্যতম প্রধান কারণ। আর নিউমোনিয়া রোগের অন্যতম প্রথম লক্ষণ গুলি হলো উচ্চ জ্বর, সর্দি এবং কাশি সহ ফ্লুর মতো লক্ষণ। শীতকালীন রোগব্যাধি কি ও প্রতিকার এ সম্পর্কে কমবেশি আমাদের সকলেরই জ্ঞান থাকা দরকার।
আরও পড়ুনঃ বর্ষাকালীন রোগব্যাধি
যদি শীতকালের রোগব্যাধি কি ও প্রতিকার এ সম্পর্কে আপনার জানা না থাকে তাহলে শীতকালীন সময়ে শীতকালীন রোগব্যাধি খুব সহজেই আপনাকে আক্রান্ত করতে পারবে। এজন্য শীতকালীন সময়ে শীতকালীন রোগব্যাধি থেকে নিজেকে রক্ষা করার জন্য বা সুস্থ রাখার জন্য শীতকালীন রোগব্যাধি কি ও প্রতিকার জেনে থাকা দরকার।
শীতের চুলকানি কি
আমাদের দৈনন্দিন মানব জীবনে সবাই সুস্থ থাকতে পছন্দ করি। শীতকালীন সময়ে রোগ ব্যাধি একটু বেশি হয়ে থাকে। তাই শীতকালীন রোগব্যাধি কি ও প্রতিকার এ সম্পর্কে কমবেশি আমাদের সকলেরই জ্ঞান থাকা দরকার। যদি শীতকালের রোগব্যাধি কি ও প্রতিকার এ সম্পর্কে আপনার জানা না থাকে তাহলে শীতকালীন সময়ে শীতকালীন রোগব্যাধি খুব সহজেই আপনাকে আক্রান্ত করতে পারবে। এজন্য শীতকালীন সময়ে শীতকালীন রোগব্যাধি থেকে নিজেকে রক্ষা করার জন্য বা সুস্থ রাখার জন্য শীতকালীন রোগব্যাধি কি ও প্রতিকার জেনে থাকা দরকার। আপনি কি জানেন, শীতের চুলকানি কি? শীতের দিনে সচরাচর ত্বক প্রচুর পরিমাণে চুলকায়।
আরও পড়ুনঃ চোখের ছানি দূর করার ঘরোয়া উপায়
বিভিন্ন বিজ্ঞানীদের মতে, এই শীতের দিনে বাতাসের আদ্রতার মাত্রা প্রচুর পরিমাণে কমে যায়। যার ফলে ত্বকের জলীয় মাত্রা কমে। আর যদি ত্বকের জলীয় মাত্রা কমে যায় তাহলে সুরক্ষার স্তরও অনেক দুর্বল হয়ে পড়ে। আর এইজন্যই কোষ ও লিপিডের বাইরের অংশ শুষ্ক হয়ে যায়। সাধারণত চুলকানি ঘটে ত্বকের নির্দিষ্ট স্নায়ু গ্রন্থি উদ্দীপিত হলে। আর সি-ফাইবার নামক স্নায়ুর মাধ্যমে মস্তিষ্কে চুলকানির সংকেত পাঠায়। ত্বকে প্রদাহ বা ক্ষতির কারণেও চুলকানির উদ্ভব হয় যা মূলত স্নায়ু কোষের ক্ষতির কারণে হয়ে থাকে।
শীতকালে রোদে গেলে গা চুলকায় কেন
শীতকাল মানেই ঠান্ডা। শীতকালে আমাদের সকলকেই খুব সতর্কতার সহিত থাকতে হয়। শীতকালীন রোগব্যাধি কি ও প্রতিকার এ সম্পর্কে আমাদের সকলেই জানা প্রয়োজন। কেননা এই শীতকালীন সময়ে রোগব্যাধি একটু বেশি হয়ে থাকে।যদি আপনি শীতকালীন রোগব্যাধি কি ও প্রতিকার এ সম্পর্কে না জানেন তাহলে আপনাকে অনেক ভোগান্তি ভোগ করতে হবে। শীতকালীন সময়ে সুস্থ থাকার জন্য শীতকালীন রোগব্যাধি কি ও প্রতিকার এ সম্পর্কে জানা বিশেষ প্রয়োজন বলে আমি মনে করি।আপনি কি জানেন, শীতকাল রোদে গেলে গা চুলকায় কেন?
আরও পড়ুনঃ দ্রুত শ্বাসকষ্ট কমানোর উপায়
আপনি জানলে অবাক হবেন যে, যদি আপনার শরীরে এলার্জি থাকে তাহলে শীতকালে রোদে গেলে গা চুলকাবে এটাই স্বাভাবিক। রোদ বা সূর্যের আলোয় অনেক মানুষেরই চুলকানি হয়ে থাকে। আর এটাকে বলা হয় সোলার আর্টিকেরিয়া,যেটাকে অনেকেই এক ধরনের এলার্জিক রিয়াকশন বলে থাকেন। এরকম সমস্যা যাদের আছেন তারা দিনের বেলায় বাইরে বের হতে হলে ক্যাপ, চশমা ও ফুল হাতা শার্ট পড়ে বের হতে হবে। তাহলে হয়তো তুলনামূলকভাবে একটু কম গা চুলকাতে পারে।
শীতকালীন রোগব্যাধির প্রতিকার
শীতকালে আমাদের দৈনন্দিন মানব জীবনে একটু বেশি পরিমাণ রোগব্যাধি দেখা দেয়। শীতকালে একজন সুস্থ মানুষ একটু অনিয়ম হলেই খুব তাড়াতাড়ি শীতকালীন রোগব্যাধিতে আক্রান্ত হয়ে যায়। শীতকালীন রোগব্যাধির প্রতিকার কমবেশি আমাদের সকলেরই জানা বিশেষ প্রয়োজন। আপনি কি জানেন, শীতকালীন রোগব্যাধির প্রতিকার কি? শীতকালীন সময়ে যেসব রোগব্যাধি বেশি হয়ে থাকে সেগুলো হলো ম্যালেরিয়া, ফাইলেরিয়া ও ডেঙ্গু। এছাড়াও পাতলা পায়খানা,চামরায় শুষ্ক হয়ে ওঠা এসব রোগ শীতকালীন সময়ে বেশি হয়ে থাকে। তবে শীতকালীন সময়ে ডায়াবেটিক ও ক্রনিক রোগে আক্রান্ত বেশি দেখা যায়। এসব রোগ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে হলে বেশ কয়েকটি নিয়ম মেনে চলতে হবে। সেই নিয়ম গুলো হলো
প্রথমত শীতের দিনে ঠান্ডা থেকে নিজেকে রক্ষা করতে হবে এবং সর্বদা গরম কাপড় করতে হবে এবং কান ও হাত ঢেকে রাখতে হবে এবং গলায় মাপলার ব্যবহার করতে হবে। বিশেষ করে শীতকালে ছোট বাচ্চাদের খুব সর্তকতার সহিত রাখতে হবে কেননা শীতকালে ছোট বাচ্চাদের রোগব্যাধি বেশি আক্রান্ত করে থাকে। উপরিউক্ত নিয়মগুলি ঠিকমতো পালন করলে শীতকালীন রোগ ব্যাধি থেকে নিজেকে খুব সহজেই রক্ষা করা সম্ভব। এজন্যই বলা যায় যে, শীতকালীন সময়ে সুস্থ থাকার জন্য শীতকালীন রোগব্যাধি কি ও প্রতিকার এ সম্পর্কে জানা বিশেষ প্রয়োজন বলে আমি মনে করি।
fasttechit নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url