মানব জীবনে বাঁশ এর উপকারিতা

কৃষকের অবদান সম্পর্কে চিন্তা ও অনুভূতিআমাদের দৈনন্দিন মানব জীবনে বাঁশ এর উপকারিতা অনেক দেখতে পাওয়া যায়। আমাদের দেশে কমবেশি প্রত্যেক বাড়িতেই বাঁশঝাড় দেখা যায়। বাঁশ সাধারণত একত্রে অর্থাৎ ১-৬০/৭০ টি একসাথে হয়ে থাকে আর সেজন্যই এগুলোকে বাঁশঝাড় বলে থাকে।

পোস্ট সূচীপত্রঃবাঁশ এর প্রয়োজন আমাদের সর্বদাই হয়ে থাকে। কেননা আমাদের শেষমেষ সমাধি/কবরস্থ দেয়ায় জন্য এই বাঁশ এর প্রয়োজন হয়ে থাকে। এছাড়াও ঘরবাড়ি তৈরি থেকে শুরু করে জ্বালানি পর্যন্ত এই বাঁশ আমাদের দৈনন্দিন মানব জীবনে অনেক ভূমিকা রাখে। এজন্য মানব জীবনে বাঁশ এর উপকারিতা সম্পর্কে আমাদের সকলেরই জানা প্রয়োজন।

আমাদের দেশে বেশ অনেক রকমের বাঁশের জাত দেখতে পাওয়া যায়। একেক বাঁশের একেক বৈশিষ্ট্য থাকে। বাঁশ এর সকল জাতের মধ্যে অন্যতম হলো তল্লা বাঁশ ও বাসনি বাঁশ।এই তল্লা বাঁশ গাছের বৈশিষ্ট্য হলো এটি বেশ অনেক লম্বা আকৃতির হয়ে থাকে। 

এই বাঁশের গিট কম থাকে। অন্যান্য সকল বাঁশের তুলনায় এই তল্লা বাঁশ বেশ অনেক ভালো হয়ে থাকে এবং এই বাঁশের বেশ অনেক চাহিদা থাকে অন্যান্য বাঁশের তুলনায়। আমাদের মানব জীবনে বাঁশ এর উপকারিতা সম্পর্কে সকলেরই জানা বিশেষ প্রয়োজন বলে আমি মনে করি।

আমাদের দৈনন্দিন মানব জীবনে বাঁশ এর ব্যবহার অনেক দেখতে পাওয়া যায়। বাঁশ দিয়ে আমরা ঘরবাড়ি বানিয়ে থাকি। হাস ও মুরগি ধরে রাখার জন্য টোপা বানিয়ে থাকি, বসে থাকার জন্য মাচাল বানানো হয়ে থাকে। 

বাড়ির আঙিনায় বেড়া দেওয়া যায়, ঘরের সিলিং বানানো যায়। জ্বালানির কাজে ব্যবহার করা যায়। এছাড়াও মানুষ মারা গেলে এই বাঁশ দ্বারা তাকে কবরস্থ করা হয়ে থাকে। এজন্যই আমরা খুব সহজেই বলতে পারি যে, আমাদের দৈনন্দিন মানব জীবনে বাঁশ এর উপকারিতা অনেক।

বাঁশ গাছের উপকারিতা হিসেবে আমরা বেশ অনেক উপকার পেয়ে থাকি। মানুষের থাকার ঘরের পাশে বাঁশের চারা লাগালে দাম্পত্য জীবন অনেক মাধুর্য হয়ে থাকে বলে মনে করা হয়। বাঁশ গাছের অন্যতম উপকারিতা হলো এই গাছটি সম্পদ এবং সৌভাগ্য আকর্ষণ করে। 

এছাড়াও কথিত আছে যে, আমাদের বাড়ির আঙ্গিনায় বাশ লাগালে বিভিন্ন রকমের রোগ নিরাময় হয় এবং ব্যক্তির শরীর সুস্থ থাকে বলা হয়ে থাকে। আমাদের দৈনন্দিন মানব জীবনে বাঁশ এর উপকারিতা অনেক দেখতে পাওয়া যায়।

আমাদের দৈনন্দিন মানব জীবনে বাঁশ এর উপকারিতা অনেক দেখতে পাওয়া যায় এবং বাঁশ পাতার উপকারিতাও অনেক দেখা যায়। বাঁশ পাতার উপকারিতার মধ্যে অন্যতম হলো এটি শরীরের উচ্চ রক্তচাপ ও ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়। 

বাঁশের কোড়ল হাঁপানি রোগীদের সুস্থ থাকতে বিভিন্ন ভাবে সাহায্য করে থাকে। মানব দেহের কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় অনেক। এছাড়াও বাঁশ পাতা রস খেলে কাশি খুব তাড়াতাড়ি সেরে যায়।

বাঁশ দ্বারা বেশ অনেক কিছু তৈরীর পাশাপাশি বাঁশ খাওয়ার উপকারিতাও অনেক দেখতে পাওয়া যায়। আপনি কি জানেন, বাঁশ খাওয়ার উপকারিতা কি? এক কাপ রান্না করা বাঁশের মধ্যে থাকে ২ গ্রাম ফাইবার, ৫ গ্রাম প্রোটিন, ৫ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, ৫৩৩ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম, ৯১ মিলিগ্রাম ভিটামিন ই এবং ৩১ মিলিগ্রাম আয়রন,যা আমাদের মানব শরীরকে অনেক উপকার করে থাকে। 

এই বাঁশে থাকে ফাইবার যা আমাদের মানব শরীরের ওজন কমাতে বিভিন্ন ভাবে সহায়তা করে থাকে। পেটের হজম শক্তি বাড়াতেও এর বিকল্প নেই। এছাড়াও খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে বাঁশ অনেক সাহায্য করে থাকে। মানব জীবনে বাঁশ এর উপকারিতা অনেক এজন্যই বলা হয়ে থাকে।

আমাদের দৈনন্দিন মানব জীবনে বাঁশ এর উপকারিতা বেশ অনেক ভাবে করে থাকে। বাঁশ দিয়ে আমরা ঘরবাড়ি বানিয়ে থাকি, হাস ও মুরগি ধরে রাখার জন্য টোপা বানিয়ে থাকি। বসে থাকার জন্য মাচাল বানানো হয়ে থাকে, বাড়ির আঙিনায় বেড়া দেওয়া যায়, ঘরের সিলিং বানানো যায়। জ্বালানির কাজে ব্যবহার করা যায়। 

এছাড়াও মানুষ মারা গেলে এই বাঁশ দ্বারা তাকে কবরস্থ করা হয়ে থাকে। বাঁশ গাছের অন্যতম উপকারিতা হলো এই গাছটি সম্পদ এবং সৌভাগ্য আকর্ষণ করে। বাঁশ পাতার উপকারিতার মধ্যে অন্যতম হলো এটি শরীরের উচ্চ রক্তচাপ ও ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়, বাঁশের কোড়ল হাঁপানি রোগীদের সুস্থ থাকতে বিভিন্ন ভাবে সাহায্য করে থাকে। 

মানব দেহের কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় অনেক। এছাড়াও বাঁশ পাতা রস খেলে কাশি খুব তাড়াতাড়ি সেরে যায়। এই বাঁশে থাকে ফাইবার যা আমাদের মানব শরীরের ওজন কমাতে বিভিন্ন ভাবে সহায়তা করে থাকে। পেটের হজম শক্তি বাড়াতেও এর বিকল্প নেই। এছাড়াও খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে বাঁশ অনেক সাহায্য করে থাকে।

মানব জীবনে বাঁশ এর উপকারিতা হিসেবে আমরা অনেক কিছু দেখে থাকি। আমাদের শেষ ঠিকানা হলো কবরস্থান আর এই কবরস্থানে মানুষকে কবরস্থ করার সময় বাঁশ এর প্রয়োজন হয়ে থাকে। আমাদের দৈনন্দিন মানব জীবনে উপকার হিসেবে এটি বেশ অনেক ভূমিকা পালন করে থাকে। 

এজন্য আমাদের সকলেরই মানব জীবনে বাঁশ এর উপকারিতা সম্পর্কে জানা বিশেষ প্রয়োজন বলে আমি মনে করি।