হরিণ কতটা শক্তিশালী

পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট সাপ কোনটিপুরো পৃথিবীতে হরিণ একটি জনপ্রিয় প্রাণী। কমবেশি প্রায় সকল দেশেই হরিণ দেখতে পাওয়া যায়। হরিণ চতুর্পদ একটি প্রাণী। হরিণ সাধারণত ঘাস লতাপাতা খেয়ে বেঁচে থাকে। বিভিন্ন অঞ্চলের হরিণ বিভিন্ন জাতের হয়ে থাকে। হরিণ কতটা শক্তিশালী এবং এর বৈশিষ্ট্য আমাদের জানা দরকার।

পোস্ট সূচিপত্রঃবাংলাদেশের সুন্দরবনের সাধারণত হরিণ পাওয়া যায়। তবে বাংলাদেশে হরিণের সংখ্যা খুবই কম। দিন দিন বাংলাদেশ থেকে হরিণ বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। আমাদের সকলেরই উচিত হরিণ সংরক্ষণ করা এবং অবৈধ শিকারীদের হাত থেকে এদের বাঁচানো। হরিণ সম্পর্কে আমাদের সকলেরই ধারণা থাকা প্রয়োজন।

হরিণ একটি চতুর পথ প্রাণী। এটি সাধারণত বন অঞ্চলে দেখতে পাওয়া যায়। হরিণের শক্তিশালী চারটি লম্বা পা আছে। হরিণের কান দুটি লম্বা এবং এর একটি ছোট লেজ থাকে। হরিণ সাধারণত ঘাস লতাপাতা জাতীয় খাবার খেয়ে থাকে। 

হরিণের গায়ে প্রচন্ড শক্তি থাকায় এরা খুব দ্রুত দৌড়াতে পারে। বিভিন্ন অঞ্চলের হরিণ বিভিন্ন আকৃতির বা জাতের হয়ে থাকে।

জনপ্রিয় এই প্রাণী হরিণ সম্পর্কে আমাদের সকলেরই ধারণা রাখা প্রয়োজন। হরিণ সাধারণত বন অঞ্চলে বাস করে। বিভিন্ন পাহাড় পর্বতের বনাঞ্চল এদের প্রিয় বসবাসের জায়গা। তবে বিভিন্ন দেশে হরিণের খামারও করা হয়। হরিণ খুবই মূল্যবান একটি প্রাণী। বিভিন্ন দেশের মানুষ হরিণের খামার করে অনেক টাকা উপার্জন করে।

চতুর্পদ এই প্রাণীর উপকারিতার শেষ নেই। হরিণের চামড়া দিয়ে বিভিন্ন জুতা, ব্যাগ ও বেল্ট তৈরি করা হয়। হরিণের শিং দিয়ে বিভিন্ন জিনিসও তৈরি করা হয়। হরিণের মাংস খুবই সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর। বর্তমানে বাংলাদেশে হরিণের দেখা খুবই কম মেলে। 

পৃথিবীতে অনেক প্রজাতির হরিণ আজ বিলুপ্তপ্রায়। অত্যান্ত মূল্যবান এই প্রাণীটির সংরক্ষণ করা খুবই দরকার। বিভিন্ন দেশের মানুষ এই হরিণ লালন পালন করে অনেক টাকা উপার্জন করে।

জনপ্রিয় এই প্রাণী হরিণ খুবই বুদ্ধিমান এবং শক্তিশালী। হরিণের চারটি শক্তিশালী পা থাকায় বিভিন্ন শিকারির হাত থেকে এটি খুব সহজেই বেঁচে বেরিয়ে যেতে পারে। হরিণের পা অত্যন্ত শক্তিশালী হওয়ায় এটি খুব দ্রুত দৌড়াতে পারে। 

হরিণের ঘ্রাণশক্তি তুঘোর এবং এর দুটি লম্বা কান দ্বারা শিকারির আভাস আগে থেকেই পেয়ে যায়। পৃথিবীর বরফ ঢাকা অঞ্চলগুলোতে সব থেকে বড় হরিণ দেখতে পাওয়া যায়, যারা রেইন্ডিয়ার নামে পরিচিত। এ জাতীয় হরিণ খুবই শক্তিশালী এবং বৃহত্তাকারের হয়ে থাকে।

বিচিত্র এই প্রাণী হরিণ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন জাতের হয়ে থাকে। হরিণের গায়ে খুবই শক্তি থাকায় এটি খুব জোরে দৌড়াতে পারে। হরিণের শক্তিশালী চারটি পা থাকার কারণে এটি এক লাফে প্রায় ২৩ হাত বা তার অধিক দূরত্ব অতিক্রম করতে পারে। 

দেখতে অনেক সুন্দর হলেও এই প্রাণীর গায়ে অনেক শক্তি থাকে। বিভিন্ন শিকারী এবং বাঘ ও ভাল্লুক এর হাত থেকে বাঁচার জন্য হরিণ অনেক বড় লাফ দিয়ে থাকে। কখনো কখনো হরিণ এক লাফে ২৫ হাত পর্যন্ত দূরত্ব অতিক্রম করে থাকে।

হরিণ নিজের আত্মরক্ষার জন্য অনেক কিছুই করতে পারে। আমাদের উচিত হরিণ সম্পর্কে আরো জ্ঞান অর্জন করা। হরিণ বাঘের হাত থেকে বাঁচার জন্য অনেক জোরে দৌড়ায় যা বাঘ অতিক্রম করতে পারে না। হরিণের শক্তিশালী চারটি পা থাকার কারণে এই প্রাণীর দৌড়ানোর ক্ষমতা অনেক বেশি। 

তবে হরিণের ঘ্রাণ শক্তি এবং শ্রবণশক্তি অনেক ভালো। হরিণ তার নিজের আত্মরক্ষার ক্ষেত্রে তার ঘ্রাণ শক্তি এবং শ্রবণশক্তি ব্যবহার করে থাকে।

ভিন্ন অঞ্চলের হরিন বিভিন্ন আকৃতির এবং ওজনের হয়ে থাকে। একটি চিত্রা হরিণ সাধারণত ৭৫ কেজির বেশি ওজনের হয়ে থাকে। তবে একটি রেইন্ডিয়ার তার থেকেও বেশি ওজনের হয়ে থাকে। বাংলাদেশে চিত্রা হরিণের অস্তিত্ব অনেক কমে গেছে। আমাদের সকলের উচিত এই হরিণকে রক্ষা করা। 

হরিণের মাংস অত্যন্ত সুস্বাদু এবং এর চামড়া খুবই মূল্যবান হওয়ায় এই প্রাণীর চাহিদা সারা বিশ্বে। বাংলাদেশের যে সকল হরিণ আছে তা গড়ে প্রায় ৩০-৪০ কেজি ওজনের হয়ে থাকে। আমাদের সকলেরই উচিত বিলুপ্ত প্রায় হরিণের রক্ষা করা এবং সংরক্ষণ করা।

চামরি গাই নামক হরিণ সব থেকে বেশি উঁচু বা লম্বা হয়ে থাকে। বিচিত্রময় এই প্রাণী হরিণের পা খুবই শক্তিশালী এবং লম্বা হয়ে থাকে। অনেক গবেষণায় দেখা গেছে হরিণ ঘাস পাতা খাওয়ার কারণে হরিণের গঠন এবং এর পা লম্বা হয়ে থাকে। তবে হরিণ সম্পর্কে অনেক তথ্যই আজ অজানা। আমাদের সকলেরই উচিত হরিণ সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা এবং এই প্রাণীর সংরক্ষণ করা।

জনপ্রিয় এই প্রাণী হরিন পৃথিবীর প্রায় সকল অঞ্চলেই পাওয়া যায়। বিভিন্ন অঞ্চলের হরিণ বিভিন্ন জাতের হয়ে থাকে। পৃথিবীর সব থেকে উচু এবং লম্বা হরিণের নাম চামরি গাই। বাংলাদেশের সুন্দরবনের সচরাচর হরিণ দেখতে পাওয়া যায়। বাংলাদেশের চিত্রা হরিণ আজ বিলুপ্তপ্রায়। আমাদের সকলেরই উচিত এই প্রাণীর সংরক্ষণ করা। 

হরিণের মাংস অত্যন্ত সুস্বাদু এবং এর চামড়া খুবই মূল্যবান, তাই হরিণের চাহিদা বর্তমান সময়ে অনেক। আমাদের সকলেরই উচিত হরিণ সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা, এবং বিলুপ্তপ্রায় এই প্রাণীর সংরক্ষণ করা।