মাকড়সার জীবন চক্র

তিমি মাছ কতদিন বাঁচেমাকড়সা পৃথিবীর অন্যতম বিখ্যাত একটি জীব। পৃথিবীর প্রায় সকল অঞ্চলেই এই জীবের আবির্ভাব রয়েছে। মাকড়সার জীবন চক্র সম্পর্কে আমাদের অনেকেরই অজানা, আমাদের উচিত এই জীব সম্পর্কে জানা।

পোস্টসূচীপত্রঃসাধারণত পৃথিবীর সকল অঞ্চলগুলোতেই মাকড়সা দেখতে পাওয়া যায়। মাকড়সা সাধারণত বন জঙ্গলে, গুহায় এবং বাড়ির চিপাচাপায় পাওয়া যায়। মাকড়সার সচারচর ছোট ছোট জীব, পোকা এবং মশা মাছি খেয়ে থাকে। মাকড়সার জীবন চক্র সম্পর্কে আমাদের অবগত থাকা প্রয়োজন।

বিখ্যাত এই জিব মাকড়সার বৈশিষ্ট্য একটু ভিন্ন। মাকড়সার দেহ দুই ভাগে বিভক্ত, মাকড়সার আটটি পা আছে, মাকড়সার মাথা এবং বুক একসাথে জুড়ে থাকে। মাকড়সা সাধারণ আঠালো জাল তৈরি করে এবং সেই জালে অন্য ছোট জীব, মশা, মাসি ইত্যাদি আটকায়। মাকড়সা সাধারণত মশাামাছি এবং ছোট জীব খেয়ে বেঁচে থাকে।

মাকড়সার বাসস্থান সাধারণত পুরো পৃথিবী জুড়েই। মরুভূমি হতে শুরু করে বিভিন্ন বরফ ঘেরা রাজ্যগুলোতেও এই মাকড়সার আবির্ভাব রয়েছে। মাকড়সা সাধারণত আঠালো জাল বুনে সেই জালের উপর বসবাস করে। 

মাকড়সার জালে বিভিন্ন মশা মাছি আটকা এবং মাকড়সা সেই মশা মাছি খেয়ে বেঁচে থাকে। মাকড়সার জীবনচক্র সম্পর্কে আমাদের জানা উচিত। মাকড়সা সাধারণত বোন জঙ্গল এবং বাড়ির চিপা চাপায় বেশি দেখতে পাওয়া যায়।

মাকড়সার জীবন চক্র সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানিনা, আমাদের উচিত মাকড়সার জীবন চক্র সম্পর্কে ধারণা রাখা। ভিন্ন প্রজাতির মাকড়সার জীবন চক্র ভিন্ন হয়ে থাকে। একটি ট্যারেন্টুলা মাকড়সা স্বাভাবিক জীবন চক্রে কত বছর বাঁচে তা জানা না গেলেও। 

বন্দি অবস্থায় এই মাকড়সা ২০ বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকে। মাকড়সার বিভিন্ন প্রজাতি রয়েছে এবং এর মধ্যে অনেক প্রজাতি বিষাক্ত।

মাকড়সার জীবনচক্র জানা থাকলে, মাকড়সার কয়টি চোখ এবং এর বিবরণ জানা থাকবে। প্রজাতি ভেদে মাকড়সার চোখ ভিন্ন সংখ্যার হয়ে থাকে। তবে ৯০% মাকড়সার আটটি করে চোখ রয়েছে। পুরো পৃথিবীতে এই মাকড়সার আবির্ভাব থাকলেও এই মাকড়সার প্রিয় জায়গা হলো বিভিন্ন বন জঙ্গল এবং বাড়ি ঘরের চিপা চাপা।

মাকড়সা কত দিন বাঁচে তা অনেকেই জানে না, আমাদের উচিত মাকড়সার জীবন চক্র সম্পর্কে জানা। স্বাভাবিক জীবনে মাকড়সা কত দিন বাঁচে তা জানা না গেলেও, একটি ট্যারেন্টুলা মাকড়সা বন্দী অবস্থায় ২০ বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে। তবে প্রজাতি ভেদে মাকড়সার জীবন চক্র আলাদা।

অদ্ভুত দেখতে এই জীব পৃথিবীর প্রায় সকল অঞ্চলেই দেখতে পাওয়া যায়। আমাদের সকলেরই উচিত মাকড়সার জীবন চক্র সম্পর্কে জানা। এই মাকড়সার উপকারিতা অনেক রয়েছে। মাকড়শা পরিবেশের জন্য এবং মানুষের জন্য অনেক উপকারী একটি জীব। মাকড়সা সাধারণত ফসলের জন্য অনেক উপকারী। 

মাকড়সা তার জালে বিভিন্ন কীটপতঙ্গ এবং পোকামাকড় আটকে খেয়ে ফেলে,এতে পরিবেশের অনেক উপকার হয়। মাকড়সা পুরো পৃথিবীতে যেমন বিরাজ করে বেড়ায় তেমনি পৃথিবীর জন্য মাকড়শা অনেক উপকারী।

আমাদের সকলের মাকড়সার জীবনচক্র জানা থাকলে এই মাকড়সার স্বভাবও আমাদের জানা থাকবে। মাকড়সা কি মানুষের সাথে বন্ধন তৈরি করতে পারে তা নিয়ে অনেক প্রশ্নই দেখা যায়। তবে অনেক রিসার্চে দেখা গেছে মাকড়সা মানুষের সাথে বন্ধন তৈরি করতে পারে। পৃথিবীর অনেক দেশেই মানুষ বসতবাড়িতে মাকড়সার পালন করে থাকে।

পুরো পৃথিবীতে মাকড়সার অনেক জাত দেখতে পাওয়া যায়। আমাদের সকলের উচিত মাকড়সার জীবন চক্র এবং এই জীবের সম্পর্কে জানা। গবেষণায় দেখা গেছে পৃথিবীর সবচাইতে বিষাক্ত মাকড়সা ব্রাউন রেক্লুস স্পাইডার ।মাকড়সার বিষ অত্যন্ত মারাত্মক। আমাদের সকলেরই উচিত মাকড়সা সম্পর্কিত তথ্য জেনে রাখা।

অদ্ভুত দেখতে এই জীব মাকড়সা পৃথিবীর প্রায় সকল অঞ্চলে দেখতে পাওয়া যায়। মাকড়সা সাধারণত বিভিন্ন বন জঙ্গল এবং বাড়ি ঘরের চিপা চাপায় বসবাস করে। এই মাকড়সা মরুভূমি থেকে শুরু করে পৃথিবীর তুষার ঘেরা অঞ্চলগুলোতেও পাওয়া যায়। 

আমাদের সকলেরই উচিত এই মাকড়সার জীবন চক্র সম্পর্কে ধারণা রাখা। পৃথিবীতে অনেক প্রজাতির মাকড়সা পাওয়া যায়, তবে এর মধ্যে সবথেকে বিষধর মাকড়সা হলো ব্রাউন রেক্লুস স্পাইডার। 

অনেক গবেষণায় দেখা গেছে মাকড়সার মানুষের সাথে অনেক ভালো একটি বন্ধন তৈরি করতে পারে। আমাদের উচিত মাকড়সা সম্পর্কিত তথ্য জেনে রাখা এবং এই জীব সম্পর্কে আরো রিসার্চ করা।