শালিক পাখি কত রকম

টিয়া পাখির উপকারিতা-টিয়া পাখির বৈশিষ্ট্যশালিক পাখি বাংলাদেশের একটি জনপ্রিয় পাখি। বাংলাদেশের সকল অঞ্চলে এই পাখি দেখতে পাওয়া যায়। শালিক পাখির স্বভাব খুবই শান্ত, এই পাখি সাধারণত লোকালয়ের খুব কাছেই থাকে। শালিক পাখির সম্পর্কে অনেক তথ্য আজ অজানা।

পোস্ট সূচিপত্রঃশালিক পাখি সাধারণত ধান, সরিষা এবং গম জাতীয় খাবার খেয়ে থাকে। শালিক পাখির স্বভাব খুবই শান্ত এবং মিষ্টি। শালিক পাখি পরিবেশের জন্য খুবই উপকারী একটি পাখি। বাংলাদেশের প্রায় সকল অঞ্চলেই এই পাখির দেখা মেলে। আমাদের উচিত এই পাখি সম্পর্কে জানা।

জনপ্রিয় এই শালিক পাখির বৈশিষ্ট্য অন্য পাখির তুলনায় একটু ভিন্ন। শালিক পাখির ঠোঁট এবং পা হলুদ রঙের হয়ে থাকে, এই পাখির শরীরের রং ঝাপসা বাদামী হয়ে থাকে। শালিক পাখির স্বভাব খুবই মিষ্টি এবং এটি মানুষের অতি নিকটেই থাকে। অন্য পাখির তুলনায় শালিক পাখির বৈশিষ্ট্য ভিন্ন হলেও এই পাখির উপকারিতা অনেক।

শান্ত স্বভাবের এই পাখি পরিবেশের জন্য অনেক উপকারী একটি পাখি। শালিক পাখি সাধারণত মানুষের ফেলে দেওয়া খাবার, বিভিন্ন কীটপতঙ্গ, পোকামাকড় সহ বিভিন্ন শস্য দানা খেয়ে থাকে। আমাদের সবার উচিত শালিক পাখি কি খায় তা সম্পর্কে জানা। শালিক পাখি সাধারণত পরিবেশে থাকা সকল দূষিত জিনিস খেয়ে বেঁচে থাকে।

শালিক পাখির স্বভাব খুবই শান্ত এবং এটি মানুষের অনেক নিকটেই বসবাস করে। বাংলাদেশের প্রায় সকল অঞ্চলের শালিক পাখি দেখতে পাওয়া যায়। বাংলাদেশ সহ এশিয়া, ইউরোপ, আফ্রিকা আরো বিভিন্ন দেশে এই পাখির আবির্ভাব রয়েছে। 

সাধারণত শালিক পাখি মানুষের ফেলে দেওয়া খাবার, সহ আরো বিভিন্ন ধরনের খাবার খেয়ে থাকে বলে, এটি লোকালয়ের খুব কাছে বসবাস করে।

বিখ্যাত এই পাখিটি পুরো পৃথিবীতে অনেক প্রজাতির পাওয়া যায়। শালিক পাখির স্বভাব সাধারণত খুবই শান্ত। এই পাখি পরিবেশের জন্য খুবই উপকারী একটি পাখি। শালিক পাখি পরিবেশে থাকা ময়লা আবর্জনা খেয়ে শেষ করে ফেলে। 

শালিক পাখি বিভিন্ন কীটপতঙ্গ খেয়ে ফসলি জমি রক্ষা করে থাকে।শালিক পাখির স্বভাব শান্ত হওয়ার কারণে এটি মানুষের অনেক কাছেই বসবাস করে।

পরিবেশবান্ধব এই পাখি পুরো পৃথিবীতে অনেক প্রজাতি রয়েছে। পুরো পৃথিবীতে ৩০ প্রজাতির শালিক পাওয়া যায়। শালিক পাখি কত রকম, শালিক পাখির স্বভাব এবং শালিক পাখি কি খায় এই সম্পর্কে আমাদের ধারণা রাখা প্রয়োজন। পুরো পৃথিবীতে অনেক প্রজাতির শালিক থাকলেও বাংলাদেশে তার সংখ্যা খুব কম।

পরিবেশবান্ধব এই পাখি সাধারণত লোকালয়ের কাছেই বাসা তৈরি করে থাকে। শালিক পাখির স্বভাব শান্ত এবং মিষ্টি হওয়ায় এরা মানুষের খুব নিকটেই থাকে। শালিক পাখি সাধারণত বিভিন্ন গাছের ডালে বাসা তৈরি করে থাকে। 

শালিক পাখি বিভিন্ন খরকুটো, বিভিন্ন লতা পাতা দিয়ে বাসা তৈরি করে থাকে। শালিক পাখির বাসার ধরন সাধারণত কোঁকড়ানো এবং স্তুপ এর মত।

শান্ত স্বভাবের এই পাখি দেখতে অনেক রকমের হয়ে থাকে। আমাদের সবার উচিত শালিক পাখি দেখতে কেমন,শালিক পাখির স্বভাব সম্পর্কে জানা। শালিক পাখি দেখতে অনেকটা কোকিল পাখির মত তবে এরা আকারে একটু ছোট। 

শালিক পাখির গায়ের রং সাধারণত ধূসর রং এর হয়ে থাকে। শালিক পাখির ঠোট এবং পা হলুদ রঙের হয়ে থাকে। এই পাখি পরিবেশের জন্য অনেক উপকারী বলে মনে করা হয়। আমাদের উচিত এই পাখি সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা।

আমাদের সকলের উচিত শালিক পাখি কি খায়, শালিক পাখির স্বভাব, শালিক পাখি কতদিন বাঁচে আরও বিভিন্ন তথ্য জেনে রাখা। সাধারণত একটি শালিক পাখি ৫ থেকে ৭ বছর বাঁচতে পারে। শালিক পাখি পরিবেশের জন্য অত্যন্ত উপকারী একটি পাখি। 

বর্তমানে শালিক পাখির বিভিন্ন জাত বিলুপ্তের মুখে ধাবিত হয়ে গেছে। আমাদের উচিত এই পাখি সংরক্ষণ করা এবং এর সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা।

শালিক পাখির বৈজ্ঞানিক নাম স্টার্নিডি।শালিক পাখি বাংলাদেশ সহ আরো বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন নামে পরিচিত। শালিক পাখির স্বভাব মিষ্টি হওয়ার কারণে, এবং এই পাখি পরিবেশ বান্ধব হওয়ার কারণে ও অনেকের কাছে এই পাখি প্রিয়। 

শালিক পাখি সম্পর্কে অনেক জ্ঞান আজও অজানা। শালিক পাখির বৈজ্ঞানিক নাম সহ আরো বিভিন্ন তথ্য জেনে রাখতে পারলে আমাদের পরবর্তীকালে তা কাজে আসবে।

অত্যন্ত শান্ত স্বভাবের এবং পরিবেশবান্ধব এই পাখির চাহিদা বর্তমানে অনেক। বাংলাদেশের প্রায় সকল অঞ্চলে এই পাখিকে দেখতে পাওয়া যায়। শালিক পাখি সাধারণত মানুষের ফেলে দেওয়া ময়লা আবর্জনা থেকে খাবার গ্রহণ করে,যা পরিবেশের জন্য অনেক উপকারী। শালিক পাখি বিভিন্ন কিট পতঙ্গ সহ আরও পরিবেশের জন্য অপকারী সকল বস্তু খেয়ে থাকে। 

পুরো পৃথিবীতে শালিকের ৩০ টির বেশি জাত রয়েছে। বর্তমানে শালিক পাখির অনেক জাত আজ বিলুপ্তির মুখে। আমাদের উচিত এই পাখি সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা এবং এই পাখিকে সংরক্ষণ করা। শালিক পাখি পরিবেশের জন্য অনেক উপকারী বলে আমাদের এই পাখিকে সংরক্ষণ করতে হবে। 

শালিক পাখির স্বভাব শান্ত হওয়ার কারণে, এরা মানুষের অনেক কাছে বসবাস করে, এবং মানুষের ফেলে দেওয়া ময়লা আবর্জনা খেয়ে বেঁচে থাকে। পরিবেশ বান্ধব এই পাখি শালিক সম্পর্কে আমাদের পূর্ণ ধারণা রাখা প্রয়োজন।