কেঁচোর উপকারিতা ও অপকারিতা

মাকড়সার জীনব চক্রকেঁচো পৃথিবীর বিখ্যাত একটি জীব নামে পরিচিত। পৃথিবীর প্রায় সকল অঞ্চলেই কমবেশি এই জীব কে দেখা যায়। কেঁচোর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আমাদের ধারণা রাখা প্রয়োজন। কেঁচো দেখতে অনেকটা সাপের মত হলেও এটি আকারে অনেক ছোট একটি জীব।
https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjvt6ttjdDE-Kdq8fLxxG5Ydj7yv7O0FGBMRo5cTgdNgM9X6Nkf0tEZ666IcRiq_vSVqWiv8zjuTrJnA5jsGg8488lWAlTv05QOa2CqEz7MqhbDpX5ultUu_0pUO9Yxpoh7edkLpogBrom8gWnB3xad-fvBQyszTBQO_gDyhbR6Wkg_hq37AhEU_ZTTCVo/s320/%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%81%E0%A6%9A%E0%A7%8B%E0%A6%B0%20%E0%A6%89%E0%A6%AA%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE%20%E0%A6%93%20%E0%A6%85%E0%A6%AA%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE.jpg

পোস্ট সূচীপত্রঃবাংলাদেশ সহ পৃথিবীর আরো অনেক দেশে কেঁচো দেখতে পাওয়া যায়। আমাদের সকলের উচিত কেঁচোর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানা। কেঁচো সাধারণত মাটির নিচে বসবাস করে থাকে। এরা কখনো কখনো মাটির উপরে চলে আসে। আমাদের উচিত এই প্রাণী সম্পর্কে ধারণা রাখা।

কেঁচোর গঠন

বিখ্যাত এই জীব সম্পর্কে আমাদের সকলেরই ধারণা রাখা প্রয়োজন। কেঁচোর গঠন সম্পর্কে অনেকেই জানেনা, আমাদের উচিত কেঁচোর গঠন এবং কেঁচোর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানা। সাধারণত কেঁচো দেখতে সাপের মতো হলেও এরা মূলত সাপ নয়। সাধারণত এদের দেহের গঠন লম্বা এবং নলাকার হয়ে থাকে। 

কেঁচো সাধারণত দুমুখী একটি প্রাণী, এই প্রাণীর শরীর দেখতে অদ্ভুত রকমের। কেঁচো সম্পর্কে অনেক তথ্যই বর্তমান সময়ে অজানা, আমাদের উচিত এই জীব সম্পর্কে জানা।

কেঁচোর বাসস্থান

কেঁচোর বাসস্থান সম্পর্কে আমাদের সকলেরই ধারণা রাখা প্রয়োজন। আমাদের উচিত কেঁচোর বাসস্থান এবং কেঁচোর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানা। কেঁচো সাধারণত মাটির নিচে বসবাস করে থাকে। বিভিন্ন উর্বর জমিতে কেঁচো দেখতে পাওয়া যায়। 

সাধারণত কেঁচো মাটি খেয়ে এবং মাটির বিভিন্ন জীবাণু খেয়ে বেঁচে থাকে। আমাদের উচিত এই জীব সম্পর্কে পূর্ণ তথ্য রাখা।

কেঁচো কি খায় : কেঁচো কি খায় এই বিষয়ে অনেক মানুষেরই ধারণা নেই। আমাদের উচিত কেঁচো কি খায় এবং কেঁচোর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানা। সাধারণত কেঁচো মাটি খেয়ে জীবন ধারণ করে। তাছাড়া এরা মাটিতে থাকা বিভিন্ন জীবাণু এবং ছোট ছোট পোকা খেয়ে বেঁচে থাকে। বৈচিত্রময় এই জীব সম্পর্কে আমাদের সকলেরই জানা প্রয়োজন।

কেঁচোর জীবন চক্র

অন্য সকল জীবের তুলনায় কেঁচোর জীবনচক্র একটু ব্যতিক্রম হয়ে থাকে। আমাদের উচিত কেঁচোর জীবন চক্র সম্পর্কে জানা। সাধারণত কেঁচো মাটিতে বসবাস করে। এরা মাটির উপর থেকে মাটি খেতে খেতে এর নিচে চলে যায়। 

আবার নিচ থেকে মাটি খেতে খেতে উপরের দিকে চলে আসে, এভাবেই এদের জীবন পার হয়ে যায়। কেঁচোর জীবন চক্র মাটিতে শুরু হয়ে মাটিতেই শেষ হয়ে যায়। আমাদের উচিত কেঁচোর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে ধারণা রাখা।

কেঁচোর উপকারিতা ও অপকারিতা

আমাদের উচিত কেঁচোর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানা। সাধারণত কেঁচো জমির উর্বরতা আরো বৃদ্ধি করে, এবং জমির ফসল ভালো হওয়ার পিছনে এদের অনেক অবদান থাকে। সাধারণত কেঁচো মাটিতে থাকা সকল ছোট ছোট পোকা এবং জীবাণু খেয়ে শেষ করে ফেলে বলে মাটির উর্বরতা বৃদ্ধি পায়। 

এই জীবের যেমন উপকারিতা রয়েছে তেমনি কিছু অপকারিতা রয়েছে। এই জীব সাধারণত মাটিতে থাকা বিভিন্ন বিষ খেয়ে ফেলে এবং ঘরবাড়ির কাছাকাছি চলে আসে বলে, এটি খুব একটা উপকারী জীব নয় ।

কেঁচো কত প্রকার

কেঁচো কত প্রকার ও কি কি এই বিষয়ে আমাদের ধারণা রাখা খুবই প্রয়োজন। পুরো পৃথিবীতে প্রায় চার হাজার প্রজাতির কেঁচো রয়েছে। পুরো পৃথিবীতে অসংখ্য কেঁচো থাকলেও বাংলাদেশে এর সংখ্যা খুবই কম। বাংলাদেশ সাধারণত দুই থেকে তিন প্রকারের কেঁচো দেখতে পাওয়া যায়। 

এর মধ্যে সবথেকে জনপ্রিয় কেঁচো হলো লাল কেঁচো বা চিকন আকৃতির কেঁচো। এই জীব সম্পর্কে আমাদের সকলেরই ধারণা রাখা খুবই প্রয়োজন। আমাদের উচিত কেঁচোর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানা।

কেঁচোর ওজন কত গ্রাম

প্রজাতি এবং প্রকারভেদে কেঁচোর ওজন বিভিন্ন সংখ্যার হয়ে থাকে। আমাদের উচিত কেঁচোর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জেনে রাখা। সাধারণত ১০০০টি কেঁচোর ওজন যদি হয় ২৫০ গ্রাম, তবে একটি কেঁচোর ওজন ০.২৫ গ্রাম। এই জীব সম্পর্কিত অনেক তথ্যই বর্তমান সময়ে অজানা, আমাদের উচিত এই জীব সম্পর্কে রিসার্চ করা।

কেঁচো পরিপক্ক হতে কত সময়

কেঁচো পরিপক্ক হতে কত সময় লাগে এই বিষয়ে অনেক মানুষই জানে না। আমাদের উচিত কেঁচো সম্পর্কিত সকল তথ্য এবং কেঁচোর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানা। সাধারণত একটি কেঁচো পরিপক্ক হতে সময় লাগে ১ মাস। এক মাস পর এরা প্রজননের জন্য প্রস্তুত হয়ে ওঠে। আমাদের সকলেরই উচিত এই জীব সম্পর্কে তথ্য নেওয়া এবং রিসার্চ করা।

আমাদের শেষ কথা

কেঁচো বাংলাদেশের অত্যান্ত জনপ্রিয় একটি জীব। বাংলাদেশ সহ আরো বিভিন্ন দেশে কেঁচো দেখতে পাওয়া যায়। সাধারণত কেঁচো উর্বর মাটিতে বেশি পাওয়া যায়। আমাদের উচিত কেঁচোর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানা। সাধারণত একটি কেঁচোর ওজন ০.২৫ গ্রাম পর্যন্ত হতে পারে। প্রজাতি ভেদে এদের ওজন আলাদা আলাদা হয়ে থাকে। 

সাধারণত কেঁচো মাটির উর্বরতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে থাকে। কেঁচো মাটিতে থাকা বিভিন্ন ছোট ছোট পোকা এবং ব্যাকটেরিয়া খেয়ে ফেলে বলে, এই জীব পরিবেশের জন্য অত্যন্ত উপকারী একটি জীব। আমাদের সকলেরই উচিত এই জীব সম্পর্কে জানা এবং রিচার্জ করা।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

fasttechit নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url